*
কোনো প্রজাতির সকল সদস্যের যদি একই ধরনের জিন বেশি থাকে তাহলে সেই প্রজাতিকে কম জিনগত বৈচিত্র্যসম্পন্ন (low genetic diversity) প্রজাতি বলে। এসব প্রজাতির সদস্যদের মধ্যে অন্তঃজননের (inbreeding) ফলে একই ধরনের কম জিনগত বৈচিত্র্যসম্পন্ন জনসংখ্যার সৃষ্টি হবে। জিনগুলো যদি মারাত্মক রোগব্যাধির প্রতি সংবেদনশীল হয়ে থাকে তাহলে বংশপরস্পরায় এসব জিনের সঞ্চারণে নির্দিষ্ট প্রজাতির জনসংখ্যা রোগে ভুগে সামগ্রিকভাবে প্রজাতির অস্তিত্ব সংকট বাড়িয়ে তুলবে। এ কারণেই বলা হয়ে থাকে, কোনো প্রজাতির জিনগত বৈচিত্র্য বেশি হলে পরিবর্তনশীল পরিবেশে তার অভিযোজন ক্ষমতা বেশি থাকে, বিলুপ্তির আশঙ্কা কমে যায় ।
Comments
Post a Comment